মেঘান মার্কেল এবং প্রিন্স হ্যারি পদত্যাগ করেছেন

2024 লেখক: James Gerald | [email protected]. সর্বশেষ পরিবর্তিত: 2023-12-17 14:02

বিশ্ব সম্প্রদায় আজ ইংরেজ রাজপরিবার সম্পর্কিত খবরে উচ্ছ্বসিত। কথিত আছে, প্রিন্স হ্যারি এবং মেগান মার্কেল পদত্যাগ করেছিলেন এবং বিশেষাধিকার পরিত্যাগ করেছিলেন।

গুজব বা সত্য

আগের গুজব আজ নিশ্চিত করা হয়েছে: মেঘান মার্কেল এবং প্রিন্স হ্যারির আর রাজকীয় উপাধি নেই। তারা একটি স্বাধীন জীবনের পক্ষে সম্পূর্ণরূপে কর্তৃত্ব এবং বিশেষাধিকার ত্যাগ করেছে।

এখন রাষ্ট্রীয় কোষাগার থেকে কোন অর্থায়ন করা হবে না, এবং এটি, সম্ভবত, সমস্ত মতবিরোধের প্রধান কারণ ছিল। তবে তারা রাজপরিবার এবং তাদের আত্মীয়দের সাথেও ডেট করতে থাকবে।

প্রথমত, এই দম্পতি সম্পূর্ণ আর্থিকভাবে স্বাধীন হওয়ার এবং তাদের নিজস্ব ব্যবসা খোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তারা কোনভাবেই রাজপরিবারের যোগ্যতা নিয়ে সন্দেহ করে না এবং traditionsতিহ্যকে সম্মান করে চলেছে, কিন্তু এই দম্পতি তাদের জীবনকে আমূল পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এই ধরনের কঠোর পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুতি তাত্ক্ষণিকভাবে আসে নি। কিন্তু এখন প্রিন্স হ্যারি এবং মেঘান মার্কেল তাদের রাজকীয় দায়িত্ব থেকে ইস্তফা দিয়েছেন এবং নতুন জীবন শুরু করতে প্রস্তুত। এটি তাদের বাচ্চাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য কিনা এবং তারা রাজকীয় উপাধি দাবি করতে পারে কিনা তা বর্তমানে অজানা।

এই দম্পতি স্থানান্তরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে - তারা ইদানীং কানাডায় তাদের বেশিরভাগ সময় কাটাচ্ছে। মেগান দাবি করেন যে তিনি চান তার ছেলে একটি স্বচ্ছন্দ পারিবারিক পরিবেশে বড় হোক, এবং মিডিয়া, পাপারাজ্জি এবং সমগ্র ইংরেজ সমাজের নিবিড় তত্ত্বাবধানে নয়।

আপনি তার ব্যক্তিগত জীবনের সমস্ত বিবরণ এবং মেগানের সামাজিক নেটওয়ার্কগুলি থেকে আসন্ন পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে পারেন। তিনি তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে খুব সক্রিয়, যেখানে তিনি তার সমাধান এবং ধারণাগুলি ভক্তদের সাথে ভাগ করেন।

সম্প্রতি, রাজপরিবারের জীবন প্রায়শই করদাতাদের বিভিন্ন নিন্দার শিকার হয়েছে। গ্রেট ব্রিটেনের জনগণ দেশের বাজেটের ব্যয়ে রাজপরিবার বজায় রাখা ভুল বলে মনে করে।

এই দম্পতি তাদের জনপ্রিয়তায় ক্লান্ত

গুজব যে স্বামী -স্ত্রীরা তাদের সুযোগ -সুবিধা ত্যাগ করতে চেয়েছিল তা দীর্ঘদিন ধরে প্রচারিত হয়েছিল, কিন্তু কেউ বিশ্বাস করেনি যে কেউ এই ধরনের সুযোগ ছেড়ে দিতে পারে। জনসাধারণ ক্রমাগত মেগান মার্কেলের উপর চাপ দিলে সমস্যাটি নিজেই তৈরি হয়েছিল, তার ভান করে যে সে করদাতার অর্থ ভ্রমণ এবং ব্যয়বহুল পোশাকের জন্য ব্যয় করছে।

রাজতন্ত্রের traditionsতিহ্য না পালন এবং রাজকীয় রীতিনীতির প্রতি শ্রদ্ধা না করার জন্য তাকে প্রায়শই নিন্দিত করা হয়েছিল। অতএব, মেগান তার স্বামীকে প্রভাবিত করে এবং তাকে তাদের সবকিছু ছেড়ে দিতে বলে।

যখন জানা গেল যে প্রিন্স হ্যারি এবং মেঘান মার্কেল পদত্যাগ করেছেন, তখন অনেক বড় ব্রিটিশ কোম্পানির উদ্ধৃতি ভেঙে পড়ে। এটি পরিবার এবং এর খ্যাতির জন্য একটি অবিশ্বাস্য আঘাত ছিল। দীর্ঘদিন ধরে, মেগান তার ব্লগে উত্তর আমেরিকায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। অবশেষে, তার স্বপ্ন সত্যি হওয়ার কাছাকাছি।

যা বলেছে রাজ পরিবার

আসলে, এটি রানীর জন্য একটি মারাত্মক আঘাত, যিনি তার নাতি এবং তার স্ত্রীর কাজে বিশ্বাসঘাতকতা দেখেছিলেন। এটি প্রাসাদে একটি বিশাল অনুরণন সৃষ্টি করেছিল।

হ্যাঁ, তাদের শিরোনাম ত্যাগ করার অধিকার আছে, কিন্তু দম্পতি তাদের পরিবারের সাথে পরামর্শ না করে এবং সমগ্র বিশ্বকে এটি সম্পর্কে না জানিয়েই এটি করেছিলেন। অতএব, আত্মীয় এবং বন্ধুরা তাদের সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হয়েছিল।

মেঘান মার্কেল এবং প্রিন্স হ্যারি তাদের রাজকীয় দায়িত্ব থেকে পদত্যাগ করার বিষয়টি প্রাসাদে প্রায় অবিলম্বে জানা যায়। রানীর মতে, তারা তার সুনামকে মারাত্মকভাবে কলঙ্কিত করেছে, কিন্তু সে তাদের প্রভাবিত করার চেষ্টা করছে না। অন্যান্য উত্তরাধিকারী আছেন যারা মর্যাদার সাথে রাজপরিবারের স্বার্থের প্রতিনিধিত্ব করতে পারেন।

সংক্ষেপে

1. রাজকীয় ক্ষমতা ও উপাধি পরিত্যাগের কারণ ছিল অত্যধিক জনপ্রিয়তা। মেগান মার্কেল বিশেষ করে এর ভুক্তভোগী।
2. ইনস্টাগ্রামে পোস্ট থেকে পুরো সত্যটি প্রকাশিত হয়েছিল, যা মেঘান এবং প্রিন্স হ্যারি প্রকাশ করেছিলেন।
3. সম্ভবত, এই দম্পতি কানাডায় চলে যাবেন, কারণ তারা দীর্ঘদিন ধরে স্বপ্ন দেখেছিলেন যে পরিবেশ পরিবর্তন করা এবং উত্তর আমেরিকায় একটি ছোট বাড়ি কেনা।
4. অবশ্যই, তারা অর্থ ছাড়া থাকবে না, যেহেতু প্রিন্স হ্যারির একটি ভাগ্য এবং একটি ব্যবসা রয়েছে যার মালিক তিনি।