Eidদুল আযহা 2018 এর ditionতিহ্য: ছুটি কোন তারিখে

2024 লেখক: James Gerald | [email protected]. সর্বশেষ পরিবর্তিত: 2023-12-17 14:02

Eidদুল আযহা সকল মুসলমানদের জন্য একটি পবিত্র সময়। এটি সর্বশক্তিমানের প্রতি অবিচল বিশ্বাস, পাপহীনতার ছুটি। দীর্ঘ রোজা রাখার পর এটি সারা বিশ্বে পালিত হয়। আমরা কুরবান বায়রাম সম্পর্কে সবকিছু জানতে পারব, যা ২০১ 2018 সালে উদযাপিত হবে এবং কোন তারিখে ধর্মীয় সেবা শুরু হবে।

কুরবান বায়রাম নামের অর্থ আল্লাহর প্রতি ভক্তির নামে ত্যাগের ছুটি। মুসলমানদের জন্য, এর মানে হল যে এই সময়েই কেউ সর্বশক্তিমানের নিকটবর্তী হতে পারে।

পটভূমি

এই ছুটি কোরানের পবিত্র বই থেকে শিকড় নিয়েছে। অনাদিকালে, সর্বশক্তিমান মুসলিম নবী ইব্রাহিমকে একটি অগ্নিপরীক্ষা পাঠিয়েছিলেন। নবীকে বলা হয়েছিল তার প্রিয় পুত্র ইসমাইলকে কোরবানি দিতে। ইব্রাহিম সাহেব আল্লাহর অবাধ্য হওয়ার সাহস করেননি। যখন নবী তার পুত্রকে বলি দিতে প্রস্তুত ছিলেন, তখন সর্বশক্তিমান বলেছিলেন যে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে।

সবচেয়ে মূল্যবান জিনিস দিতে ভয় না পেয়ে ইব্রাহিম সর্বশক্তিমানের প্রতি তার বিশ্বাস ও নিষ্ঠা প্রমাণ করেছেন। বলি দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু একটি মেষের আকারে।

Eidদুল আযহা উদযাপনের অনেক প্রথা আছে, যা ভৌগোলিকভাবে ভিন্ন হতে পারে। এই দিনে, লোকেরা একে অপরের সাথে আচরণ করে, সমৃদ্ধ টেবিল সেট করে যাতে আল্লাহ রাগ না করে। এই সময়ে অভাবগ্রস্তদের সাহায্য করা মুসলমানদের মধ্যে একটি সম্মানজনক traditionতিহ্য বলে বিবেচিত হয়। বিশ্বাসীদের জন্য এই সময়ে মৃতদের কবরে আসা, তাদের জন্য প্রার্থনা করা প্রথাগত।

ছুটির আগে রোজা রাখা

কুরবান বায়রামের আগে, বিশ্বাসীরা দশ দিনের রোজা পালন করে, যার সময় তারা অনেক পার্থিব আনন্দ এবং চাহিদা থেকে বিরত থাকে। রোজা কি? চত্বরের সম্পূর্ণ পুঙ্খানুপুঙ্খ পরিষ্কার -পরিচ্ছন্নতা সর্বত্র চালানো উচিত। মুসলিম বিশ্বাসীরা নামাজ পড়ে এবং খাবার ও পানি থেকে বিরত থাকে। একজনকে পার্থিব সমস্ত আনন্দ থেকে বিরত থাকা উচিত এবং নিজেকে দশ দিনের জন্য পরিষ্কার এবং পাপহীন রাখা উচিত।

রোজার অর্থ হল মানুষ যাতে তাদের বিশ্বদর্শন পুনর্বিবেচনা করতে পারে, তাদের বিশ্বাসকে শক্তিশালী করতে পারে এবং বাস্তব জীবনের মূল্যবোধ বুঝতে পারে।

উদযাপন

2018 সালে, কুরবান বায়রামের ছুটি 22 আগস্ট উদযাপিত হবে। কুরবান বায়রাম শুরুর আগে, এর আগে দশ দিনের রোজা রাখা হয়, যখন অনেক বিধিনিষেধ থাকে। রোজার পরে প্রথম সকালে, একটি পবিত্র কাজ শুরু হয়: বিশ্বাসীরা তাদের অজু করে এবং পরিষ্কার নতুন পোশাক পরে প্রার্থনা পড়ে। মোল্লা সমস্ত সমবেত প্যারিশিয়ানদের কাছে একটি উপদেশ প্রচার করেন।

যখন খুতবা শেষ হয়, বিশ্বাসীরা কবরস্থানে চলে যায় সেখানে প্রিয়জনদের জন্য প্রার্থনা করার জন্য।

একটি রাম বলি উৎসবের একটি সম্মানজনক অংশ। Traditionতিহ্য অনুসারে, এই কাজটি একজন প্রাপ্তবয়স্ক সম্মানিত ব্যক্তি দ্বারা করা হয় যিনি অবশ্যই খুব ধনী হতে হবে। এই অঞ্চলের উপর নির্ভর করে, কেবল ভেড়াই বলি দেওয়া হয় না, অন্যান্য পশুপালনও করা হয়।

বয়স্ক এবং অসুস্থ পশুকে স্পর্শ করা অগ্রহণযোগ্য। কোরবানির পশুর মাংস ভাগ করা প্রথাগত: একটি অংশ পরিবারের জন্য বাকি থাকে, অন্যটি বন্ধু এবং আত্মীয়দের কাছে যায় এবং তৃতীয় অংশ দরিদ্রদের দেওয়া হয়।

খাবারের

ছুটির দিনটি সাধারণত কয়েক দিনের জন্য উদযাপিত হয়। কোরবানির পশুর মাংস থেকে বিভিন্ন traditionalতিহ্যবাহী খাবার তৈরি করা হয়। প্রথম দিন, একটি মেষের ভিতর থেকে যকৃত এবং হৃদয় থেকে সুস্বাদু খাবার রান্না করার রেওয়াজ রয়েছে।

ছুটির দ্বিতীয় দিনে, মাথা এবং অঙ্গ থেকে সুস্বাদু স্যুপ তৈরি করা হয়। ছুটির পরের দুই দিন লেগম্যান, মন্তি, পিলাফ, স্যুপ, বেশবর্মক, ভাজা পাঁজরের সাথে পালিত হয়।

এই দিনগুলিতে, আপনি জাতীয় মিষ্টি, বাড়িতে তৈরি কেক খেতে পারেন। 2018 সালে কুরবান বায়রাম কখন উদযাপিত হবে, কোন তারিখে, তা নিয়ে অনেক মুসলমান আগ্রহী। যারা এখনও তারিখটি জানেন না তাদের জন্য, আমরা আপনাকে স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি - এটি 22 আগস্ট।

কুরবান বায়রাম কিভাবে বিভিন্ন দেশে পালিত হয়

ইন্দোনেশিয়া

ইন্দোনেশিয়ায়, মোট জনসংখ্যায় মুসলমানদের শতাংশ প্রায় percent০ শতাংশ। ছুটির নিজস্ব নাম Eidদুল আযহা। এটি রাজ্যের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছুটি এবং বিশেষ স্কেলে উদযাপিত হয়।

ছুটির সময় লাগে চার দিন, যা রাজ্য জুড়ে কাজ করছে না। এই সময়ে, সর্বত্র আতশবাজি এবং আতশবাজির আওয়াজ শোনা যায়। সমস্ত রাস্তা জাতীয় পতাকা দিয়ে সজ্জিত। রাস্তায় লাউডস্পিকার থেকে অভিনন্দন শোনা যাচ্ছে, এবং মানুষ ড্রাম দিয়ে গাড়ি চালাচ্ছে। সোসাইটি সক্রিয়ভাবে একটি বিশেষ এটিএম এর মাধ্যমে একটি কোরবানির পশু অর্ডার করার পরিষেবা ব্যবহার করে।

আল্লাহর কাছে কুরবানী করার জন্য, যাদের কাছে কুরবানী প্রক্রিয়ার জন্য পর্যাপ্ত সময় নেই তারা এটিএম থেকে একটি পশু বেছে নেয়, তার জন্য অর্থ প্রদান করে এবং যথাযথ অনুষ্ঠান করে। কোরবানির ভেড়ার মাংস পরবর্তীতে ইসলামের সকল নিয়ম অনুযায়ী বিতরণ করা হবে।

তুরস্ক

তুরস্কে, কুরবান বায়রামের প্রস্তুতি শুরু হওয়ার কয়েক সপ্তাহ আগে শুরু হয়। ছুটি 4 দিন স্থায়ী হয়, এবং এই সময়টি সারা দেশে অকার্যকর বলে বিবেচিত হয়। কোরবানির ভেড়াগুলো মূলত গ্রামাঞ্চলে জবাই করা হয়। শহরবাসী ছুটির সময় গ্রামাঞ্চলে তাদের বন্ধু এবং আত্মীয়দের কাছে যাওয়ার চেষ্টা করে। তুর্কি মুসলমানদের অন্তর্নিহিত মন্ত্রসহ অনেক জাতীয় অনুষ্ঠান আছে।

উদাহরণস্বরূপ, একটি কোরবানির মেষ মেহেদী দিয়ে ধুয়ে এবং আঁকা হয়। ছুটির দিনে তার গলায় মার্জিত ফিতা এবং ঘণ্টা ঝুলানো হয়।

মিশর

মিশরের ভূখণ্ডে, মক্কায় তীর্থযাত্রার পর ছুটি কার্যকর হতে শুরু করে। সমস্ত নিয়ম অনুযায়ী ছুটির দিনটি উদযাপন করতে মিশরীয়রা বিশেষভাবে অতিরিক্ত ছুটি নেয়। শুধু ভেড়া নয়, উটও কোরবানি করা যায়।

রাস্তায় খোলা বাতাসে টেবিল সেট করা হয়েছে যাতে প্রত্যেক মুসলমান নিজেকে জাতীয় খাবার খেতে পারে, যার মধ্যে একটি হল "থার্মিস"।

বাচ্চাদের নতুন পার্টির পোশাকে স্মার্ট দেখাচ্ছে। প্রাপ্তবয়স্করা তাদের মিষ্টি, খেলনা দিয়ে উপস্থাপন করে এবং বিনোদনে নিয়ে যায়। বাচ্চাদের রাইডে মজা করার সময় এসেছে। যখন ছুটির প্রার্থনা পুরোপুরি জপ করা হয়, তখন প্রাপ্তবয়স্করা আত্মীয় এবং প্রতিবেশীদের দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানায়। মহান ছুটি উদযাপন করতে সবাই সমৃদ্ধ টেবিলে বসে।

একে অপরকে উপহার দিয়ে দেখা করার রেওয়াজ আছে।

মুসলমানদের জন্য, এই ছুটি বছরের প্রধান একটি হিসাবে বিবেচিত হয়। সর্বত্র আপনি দেখতে পারেন আনন্দময়, শান্তিময় মুখ, সুখী শিশু, ট্রিট সহ সমৃদ্ধ টেবিল। প্রধান কাজ হল সর্বশক্তিমানের প্রতি বিশ্বাস দৃ strengthen় করা, আল্লাহর প্রতি আপনার আনুগত্য প্রমাণ করা, আপনার চিন্তাভাবনা পরিষ্কার করা এবং আপনার আত্মাকে পরিশুদ্ধ করা।